পাতাঝরার মরশুম ছিল সেটা। পাখির দলটা প্রস্তুতি নিচ্ছিল রোজ। গাছেরা পিঙ্গল থেকে খয়েরি-কালচে হতে হতে ক্রমে যখন চুপ করে গেল, নদীর জলও হয়ে উঠল কাচের মতো স্বচ্ছ… একদিন ভোরে সবাই একসাথে উড়ে গেল ওরা। ধূসরকণ্ঠী রয়ে গেল, একা। একটা ডানা ভাঙা ছিল ওর। নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে গলা উঁচু করে দেখল ধূসরকণ্ঠী, ছোট হতে হতে কালো একটা বিন্দুর মতো কীভাবে মিলিয়ে গেল সবাই। তারপর, গুঁড়ি মেরে নামল শীত। জাপটে ধরল নদীটাকে। চারদিক সাদা তুষারে ঢেকে গেল। উঁচু উঁচু গাছের চূড়োয় জমে রইল বরফ। নদীর বুকে, বনের ভেতরে লেশমাত্র কালো রইল না কোথাও। শুধু মাঝনদীতে কীভাবে যেন একটুখানি জল… থেকে গেছিল তখনও। ধূসরকণ্ঠী চেয়ে চেয়ে দেখল- যা কেউ দেখেনি আগে। ঠান্ডার কামড় আর শেয়ালের থাবা থেকে পালিয়ে, লুকোচুরি আর লড়াই করে একটা গোটা শীত- ধূসরকণ্ঠী কাটিয়েছিল একা। পরের বসন্তে তার দল সেখানে ফিরেছিল কি? কিছু কি বলতে পেরেছিল ধূসরকণ্ঠী তাদের?
(ঋণঃ দ্মিত্রি মামিন সিবিরিয়াক)
darun!!!
LikeLiked by 1 person
Besh laglo jodio onubad-er jonyo ektu stiff.
LikeLike
এটা অনুবাদ নয়। মূল গল্পটা মনে করে লেখা। আমারই লেখা।
LikeLike
Khub sundar! Aaro porte chai.
LikeLike
ধন্যবাদ। 🙂
LikeLike
Tarpor tarpor?
LikeLiked by 1 person
pure poetry; the medium(poetry or prose) does not matter.
LikeLiked by 1 person
ভালো, তবে মনে হচ্ছে কোথাও যেন অসম্পূর্ণ রয়ে গেলো
LikeLike
besh laglo…
LikeLike
Darun laglo
LikeLike
lekhata odhbhut nistobhdhota jagay…
LikeLike
khub sundor hoechhe….!!!….:D
LikeLike
অপেক্ষায় থাকব।
LikeLike
Aha, chomotkar! 👌👌👌
LikeLike
চমৎকার। গল্পের মোড়কে একটা কবিতা। ধুসরকন্ঠীর একাকীত্ব পাঠক মনকে অনায়াসে ছুঁয়ে যায়।
LikeLike